গত (৩১ ও ১ জুন) সিরাজগঞ্জের কালের কন্ঠ নামক অনলাইন নিউজ পোর্টালে ও স্থানীয় পত্রিকায় প্রকাশিত “অনৈতিক কাজের সময় জনতার হাতে আটক পিআইও” এ শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়।উক্ত সংবাদটি চৌহালী উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার দৃষ্টিগোচরে আসে।

পরে এ বিষয়ে শুক্রবার (২ জুন) প্রতিবাদ জানিয়েছেন চৌহালী উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোহাম্মদ মজনু মিয়া।

এক প্রতিবাদলিপিতে প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা বলেন, সংবাদে যাদের বরাত দিয়ে আমার নামে যে বক্তব্য প্রকাশ করা হয়েছে তা সম্পুর্ন উদ্দেশ্যেমূলক, ভিত্তিহীন ও বানোয়াট।কোন চক্র দ্বারা প্রভাবিত হয়ে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবেদক আমার নামে ভিত্তিহীন ও মনগড়া তথ্য দিয়ে সংবাদ প্রকাশ করেছেন, যার কোনও ভিত্তি নেই।

উল্লেখিত সংবাদে কথিত ভুক্তভোগী নারীর কোনো বক্তব্য নেই।তাছাড়া এই রকম কোন ঘটনায় ঘটেনি।এই রকম অভিযোগ হাস্যকর বটে।

তিনি বলেন, কুর্কীতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয়ন প্রকল্প রড ও মূল্যবান জিনিস চুরি হয়।ঐ এলাকার কিছু উঠতি বয়সের পোলাপান এই কাজ করেছে বলে জানা যায়।তাদের কে শাসন করতে গেলে, হট্টগোল বাজে।এই সময় কিছু লোক ছবি তুললে আমি আমি ছবি তুলতে না করি।এই বিষয়ে আমাকে জড়ানো একান্তই উদ্দেশ্যমূলক, আমি এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।সাংবাদিকতার নিয়ম অনুযায়ী সংবাদ প্রকাশের ক্ষেত্রে অভিযোগকারী ও অভিযুক্ত উভয়ের বক্তব্য থাকা বাধ্যতামুলক।

কিন্তু প্রতিবেদক প্রকাশিত প্রতিবেদনে কথিত অভিযোগকারী এবং অভিযুক্তের কোনো প্রকার বক্তব্য না নিয়ে নিয়মবহির্ভুত ভাবে একপেশে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

এ বিষয়ে দায়িত্বশীল হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি আরও বলেন, এ ধরনের ভিত্তিহীন সংবাদের স্বপক্ষে প্রতিবেদক এবং অনলাইন পোর্টাল ও স্থানীয় পত্রিকার কর্তৃপক্ষ যথাযথ তথ্য প্রমাণ উপস্থাপনে ব্যর্থ হলে আইনজীবীর সাথে কথা বলে বাংলাদেশে প্রচলিত তথ্য প্রযুক্তি আইনে আমি আইনগত ব্যবস্থা নিবো।

নিবেদক,
মোহাম্মদ মজনু মিয়া
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা
চৌহালী, সিরাজগঞ্জ।